'তবু চলছে অনলাইন জুয়া, নিঃস্ব হচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা'

 'তবু চলছে অনলাইন জুয়া, নিঃস্ব হচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা'


banner

তবু চলছে অনলাইন জুয়া, নিঃস্ব হচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা— দৈনিক ইত্তেফাকের দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেশের বিভিন্ন তারকাদেরকে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচারণা চালাতে দেখা যাচ্ছে।

এতে করে সারা দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে তরুণ-তরুণীরা অনেকেই অনলাইনে জুয়া খেলতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।

RED MORE

ফুটপাতের চা দোকানি থেকে শুরু করে সেলুন দোকানদার, হকার, বাড়ির নিরাপত্তা প্রহরী, বিক্রয়কর্মী থেকে শুরু করে ভবঘুরে, বাস-ট্রাকের চালক-হেলপার, সিএনজিচালক, নির্মাণশ্রমিক, গৃহপরিচারিকা, রিকশাচালক ও দিনমজুর শ্রেণির মতো একেবারে নিম্ন আয়ের মানুষ এখন দিনের একটা সময় অনলাইনে বাজি ধরতেই ব্যস্ত থাকে।

এদের কেউ কেউ জুয়া খেলে অর্থ আয় করলেও অনেকেই আবার নিঃস্ব হয়ে গেছেন অনলাইন জুয়ার আসরে। প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, ওই শ্রেণী-পেশার মানুষেরা এক হাজার টাকা 

banner

থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বাজি ধরে এবং তারপর এক পর্যায়ে নিঃস্ব হয়ে যায়।

সরকার গত কয়েক বছরে সাড়ে তিন হাজারের বেশি জুয়ার সাইট বন্ধ করেছে। সিআইডি, ডিবি ও র‍্যাবের হাতে ধরা পড়েছে জুয়ার সাইট পরিচালনাকারী শতাধিক ব্যক্তি। 

তবে প্রতিটি সাইট বন্ধ করার পরপর এই চক্র ভিপিএন দিয়ে সাইটগুলো আবার সচল করে।

banner

এদিকে, বিজ্ঞাপন প্রচারসহ অনলাইনে জুয়া বা বেটিংয়ের ওয়েবসাইট ও অ্যাপ্লিকেশন চিহ্নিত করা, এগুলোর কার্যক্রম কীভাবে পরিচালিত হয়, তা নির্ণয় এবং এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

banner

তদন্ত করে ৯০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। আদালতের এই নির্দেশের পর গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ফেসবুকে লিখেছেন, "কয়েক দিনের মধ্যেই নতুন সাইবার সুরক্ষা আইনটি পাশ হবে বলে আশা করি। এই আইনে সাইবার স্পেসে জুয়া কিংবা অনলাইন জুয়াকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।"

Post a Comment

Previous Post Next Post